Carmen Winstead Er Bhooter Golpo
carmen winstead একটি 17 বছরের মেয়ে ছিল।তার একটি শহরী urban legend আছে কি সে জন পাঁচটি মেয়েকে নিজের বান্ধবী ভাবতো সে মেয়ে গুলো তাকে sewer তে ধাক্কা দিয়ে দেই যাতে তার মৃত্যু হয়ে যায় ।
কারমেন winstead যখন 17 বছরের ছিল তখন তার মা-বাবা ইন্ডিয়ানা যাবার নির্ণয় নেন। তার বাবার কাছ ছাড়াা হয়ে যায় আর ওরা নির্ণয় নেই কি কোনো নতুন জায়গা গিয়ে কোনো নতুন ব্যবসা শুরু করা যায়। নতুন জায়গায় তার অনেক অসুবিধা হলো তাকে নিজের পুরনো বন্ধু গুলোকে ছাড়তে হলো আর একটা নতুন স্কুলে তে তাকে এডমিশন নিতে হলো।
যখন carmen নিজের school বদলাল তো তাকেেে নতুন বন্ধু বানাতে অনেক অসুবিধা হলো। যখন সে স্কুলে ভর্তি হল তখন বছরের মধ্য ছিল সেই জন্য কেউ তার সাথে বন্ধুত্ব করতেে চাইছিলো না। প্রথমে কিছুদিন সেেেে একলাতে সময় কাটালো আর এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাস ঘুরে-ঘুরে time কাটাত। কিছুদিন পর সেে পাঁচটি মেয়ের সাথে ঘোরা শুরু করল। কারমেন সে পাঁচটি মেয়েকে নিজের বান্ধবী ভাবতো কিন্তু সেই মেয়ে গুলো কারমেনের খারাপ কথা গুলো অন্য ছাত্রদেরকে বলতো।
যখন carmen সেই পাঁচটা মেয়ের বললো কি তোরাাা আমার খারাপ কথা অন্য কাউকেেে কেন বলছিস তখন সেই পাঁচটিি মেয়ে carmen কে ধমকি দেওয়া শুরুু করলো। যাতে তার জীবন দুঃখে ডুবেে গেল হাত ধীরে ধীরে তার জীবন আরো দুঃখের ডুবে যাচ্ছিল। একদিন লাঞ্চ টাইমে carmen ক্লাসের বাইরে যায় আর যখন ফিরেে আসে ক্লাসে তখন সে দেখে কি তার বইগুলোতে খারাপ শব্দ লিখে দিয়েছে। কিছুদিন পর সে দেখে কি তার ব্যাগেেেে কেউ দই ঢেলে দিয়েছেে। এক দিন লাঞ্চের সময় এসেছেেেে তার কোর্টকে লকারে রেখে দিয়ে বাইরে যায়় আর যখন ফিরে আসে তখন সে দেখে কি তার করতে কেউ ভুসি ঢেলে দিয়েছে আর কোটের পকেট এ্ কুকুরের চুল রেখে দিয়েছে।
carmen নিজের জীবন থেকে অনেক তং হয়ে গেছিল আর সেে ভাবলো কি এই কথাগুলো তার মাস্টার কে বলবে কিন্তু সেদিনটা তার জীবনের শেষ দিিন ছিল। দুপুরের লাঞ্চের পর মাস্টার বলেন কি আজকে স্কুুুলে আগুন নিমানার প্রাকটিকাল হবে। যখন কারমেন আর বাকি ছাত্রগুলোো আলাম শুনে যখন কারমেন আর বাকি ছাত্রগুলো আলাম শুনে তখন সবাই স্কুলের গ্রাউন্ডে যায়। সেই পাঁচটাাাা মেয়ে ভাবলো কি আজ কারমেনকে অসম্মান করার ভালো দিন আছে।
carmen যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলো সেখানে একটা সিভির ছিল আর সেই পাঁচটি মেয়ে কারমেনকে শিবিরে ফেলে দেয়। যখন carmen সিঁড়িতে পড়ে়ে়ে়ে যায় তখন সেই মেয়ে গুলো আশেপাশে ঘুরতে থাকে। যখন মাস্টার কারমেনের নাম নেই তখন সেই মেয়ে গুলোো বলে carmen শিবিরকে পড়েে গিয়েছ। গ্রাউন্ডের সব ছাত্রগুলো হাসতে থাকে। যখন master সেই ম্যানহোলে গিয়ে কারমেনকে দেখে তখন কারমেনের মাথাভাঙ্গা থাকে আর মুখ রক্তে ভরা থাকে আর কারমেন একটুও নড়াচড়া করছিল না। এই দৃশ্য দেখে পুরোো ছাত্র দের হাসি বন্ধ হয়ে যায়।
পুলিশ আছে আর যাচাই করেন আর ঢাকায়়় সময় স্কুলের ছাত্রদেরকে জিজ্ঞেস করে আর পাঁচটিিি মেয়েকে জিজ্ঞেস করে তখন তারা বলেন কি আমরাাাা কিছু জানিনা। কিছু সবুত না থাকার জন্য পুলিশ রা এই দুর্ঘটনা টাকে বন্ধ করে দেয়। সবাই ভাবছিল তারা কারমেনকে শেষবার দেখবে কিন্তুুুুু তাদের এটা ভুল ছিল।
কিছু মাস পর সেই মেয়ে গুলো মাইস্পেস এ একটা মেইল পেল আর তাতে লেখা ছিল কি যারা দোষীীী আছে তারা নিজেকে দোষীী মেনে মেয়ে নয় তো তোদের সাথে অনেক খারাপ হবে। ইমেইল টা দেখে সবাই এটাাকে না দেখা করে দিল।
কিছু মাস পর পাঁচটি মেয়ের মধ্যেই একটিি মেয়ে স্নান করছিল আর নালা থেকেেে একটা আওয়াজ আসছিল। এ দেখে মেয়েটা ঘাবড়িয়ে যায় আর সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। মেয়েটা ঘুমাবার সময় তার মাকে গুড নাইট বলে আর রুমে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর রুম থেকে অনেক ভয়াবাহ আবাজ আসে আতার মাথা দিয়ে যায় আর পুলিশকেেে ফোন করেন। পুলিশ এসে যখন ঘোমটাাাাাাাা খোলে তখন তার মেয়েেে রুমে থাকে না আর কিছুুু দিন পর সেই মেয়েটির দেহ পাওয়া যায় আর দেহটা শিবির ট্যাংকে থাকে, যেমনি অবস্থাতেেেেে carmen মারা যায় তেমনি অবস্থা পেয়ে মেয়েটি মারা যায়। এমনিি তে সেই চারটে মেয়েও মারা যায় আর ওই স্কুলের অনেক ছাত্র মারাা যায়।
যদি আপনাদেরকে গল্প টা ভালো লেগেছে তো শেয়ার করুন।
কারমেন winstead যখন 17 বছরের ছিল তখন তার মা-বাবা ইন্ডিয়ানা যাবার নির্ণয় নেন। তার বাবার কাছ ছাড়াা হয়ে যায় আর ওরা নির্ণয় নেই কি কোনো নতুন জায়গা গিয়ে কোনো নতুন ব্যবসা শুরু করা যায়। নতুন জায়গায় তার অনেক অসুবিধা হলো তাকে নিজের পুরনো বন্ধু গুলোকে ছাড়তে হলো আর একটা নতুন স্কুলে তে তাকে এডমিশন নিতে হলো।
যখন carmen নিজের school বদলাল তো তাকেেে নতুন বন্ধু বানাতে অনেক অসুবিধা হলো। যখন সে স্কুলে ভর্তি হল তখন বছরের মধ্য ছিল সেই জন্য কেউ তার সাথে বন্ধুত্ব করতেে চাইছিলো না। প্রথমে কিছুদিন সেেেে একলাতে সময় কাটালো আর এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাস ঘুরে-ঘুরে time কাটাত। কিছুদিন পর সেে পাঁচটি মেয়ের সাথে ঘোরা শুরু করল। কারমেন সে পাঁচটি মেয়েকে নিজের বান্ধবী ভাবতো কিন্তু সেই মেয়ে গুলো কারমেনের খারাপ কথা গুলো অন্য ছাত্রদেরকে বলতো।
যখন carmen সেই পাঁচটা মেয়ের বললো কি তোরাাা আমার খারাপ কথা অন্য কাউকেেে কেন বলছিস তখন সেই পাঁচটিি মেয়ে carmen কে ধমকি দেওয়া শুরুু করলো। যাতে তার জীবন দুঃখে ডুবেে গেল হাত ধীরে ধীরে তার জীবন আরো দুঃখের ডুবে যাচ্ছিল। একদিন লাঞ্চ টাইমে carmen ক্লাসের বাইরে যায় আর যখন ফিরেে আসে ক্লাসে তখন সে দেখে কি তার বইগুলোতে খারাপ শব্দ লিখে দিয়েছে। কিছুদিন পর সে দেখে কি তার ব্যাগেেেে কেউ দই ঢেলে দিয়েছেে। এক দিন লাঞ্চের সময় এসেছেেেে তার কোর্টকে লকারে রেখে দিয়ে বাইরে যায়় আর যখন ফিরে আসে তখন সে দেখে কি তার করতে কেউ ভুসি ঢেলে দিয়েছে আর কোটের পকেট এ্ কুকুরের চুল রেখে দিয়েছে।
carmen নিজের জীবন থেকে অনেক তং হয়ে গেছিল আর সেে ভাবলো কি এই কথাগুলো তার মাস্টার কে বলবে কিন্তু সেদিনটা তার জীবনের শেষ দিিন ছিল। দুপুরের লাঞ্চের পর মাস্টার বলেন কি আজকে স্কুুুলে আগুন নিমানার প্রাকটিকাল হবে। যখন কারমেন আর বাকি ছাত্রগুলোো আলাম শুনে যখন কারমেন আর বাকি ছাত্রগুলো আলাম শুনে তখন সবাই স্কুলের গ্রাউন্ডে যায়। সেই পাঁচটাাাা মেয়ে ভাবলো কি আজ কারমেনকে অসম্মান করার ভালো দিন আছে।
carmen যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলো সেখানে একটা সিভির ছিল আর সেই পাঁচটি মেয়ে কারমেনকে শিবিরে ফেলে দেয়। যখন carmen সিঁড়িতে পড়ে়ে়ে়ে যায় তখন সেই মেয়ে গুলো আশেপাশে ঘুরতে থাকে। যখন মাস্টার কারমেনের নাম নেই তখন সেই মেয়ে গুলোো বলে carmen শিবিরকে পড়েে গিয়েছ। গ্রাউন্ডের সব ছাত্রগুলো হাসতে থাকে। যখন master সেই ম্যানহোলে গিয়ে কারমেনকে দেখে তখন কারমেনের মাথাভাঙ্গা থাকে আর মুখ রক্তে ভরা থাকে আর কারমেন একটুও নড়াচড়া করছিল না। এই দৃশ্য দেখে পুরোো ছাত্র দের হাসি বন্ধ হয়ে যায়।
পুলিশ আছে আর যাচাই করেন আর ঢাকায়়় সময় স্কুলের ছাত্রদেরকে জিজ্ঞেস করে আর পাঁচটিিি মেয়েকে জিজ্ঞেস করে তখন তারা বলেন কি আমরাাাা কিছু জানিনা। কিছু সবুত না থাকার জন্য পুলিশ রা এই দুর্ঘটনা টাকে বন্ধ করে দেয়। সবাই ভাবছিল তারা কারমেনকে শেষবার দেখবে কিন্তুুুুু তাদের এটা ভুল ছিল।
কিছু মাস পর সেই মেয়ে গুলো মাইস্পেস এ একটা মেইল পেল আর তাতে লেখা ছিল কি যারা দোষীীী আছে তারা নিজেকে দোষীী মেনে মেয়ে নয় তো তোদের সাথে অনেক খারাপ হবে। ইমেইল টা দেখে সবাই এটাাকে না দেখা করে দিল।
কিছু মাস পর পাঁচটি মেয়ের মধ্যেই একটিি মেয়ে স্নান করছিল আর নালা থেকেেে একটা আওয়াজ আসছিল। এ দেখে মেয়েটা ঘাবড়িয়ে যায় আর সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। মেয়েটা ঘুমাবার সময় তার মাকে গুড নাইট বলে আর রুমে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর রুম থেকে অনেক ভয়াবাহ আবাজ আসে আতার মাথা দিয়ে যায় আর পুলিশকেেে ফোন করেন। পুলিশ এসে যখন ঘোমটাাাাাাাা খোলে তখন তার মেয়েেে রুমে থাকে না আর কিছুুু দিন পর সেই মেয়েটির দেহ পাওয়া যায় আর দেহটা শিবির ট্যাংকে থাকে, যেমনি অবস্থাতেেেেে carmen মারা যায় তেমনি অবস্থা পেয়ে মেয়েটি মারা যায়। এমনিি তে সেই চারটে মেয়েও মারা যায় আর ওই স্কুলের অনেক ছাত্র মারাা যায়।
যদি আপনাদেরকে গল্প টা ভালো লেগেছে তো শেয়ার করুন।
No comments: